সংসদে গ্রাম আদালত বিল পাশ।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম বিলটি সংসদে তোলার পর সেটি পরীক্ষা করে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। বিলে বলা হয়, একজন চেয়ারম্যান ও উভয়পক্ষ মনোনীত দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য নিয়ে গ্রাম আদালত গঠন করা হবে।
গ্রাম আদালতের জরিমানা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হচ্ছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এমন বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে।
বিলের তফসিলে সাত ধরনের দেওয়ানি মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে
প্রত্যেক পক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুজন সদস্যের মধ্যে একজন সদস্যকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হতে হবে। ফৌজদারি এবং দেওয়ানি মামলার সঙ্গে কোনো নারীর স্বার্থ জড়িত থাকলে সংশ্লিষ্ট পক্ষ সদস্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন নারীকে সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেবে। চারজন সদস্যের উপস্থিতিতে গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত দুই-দুই ভোটে অমীমাংসিত হলে চেয়ারম্যান নির্ণায়ক ভোট দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গ্রাম আদালতের জরিমানা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা হচ্ছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এমন বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল জাতীয় সংসদে তোলা হয়েছে।